পিডিএফ আমাদের জন্য খুবই প্রয়জনিয় একটি সেবা। আমাদের সবারই বই আছে কিন্তু তা সব সময় আমাদের সাথে নিয়ে ঘুরাফেরা করা একটা বিরক্তির ব্যাপার। হঠাৎ কোন আমাদের বিষয় মনে পড়ে গেলে সেটা বই খুজে বের করা একটা কঠিন ব্যাপার কারন বই তো আর সব সময় হাতের কাছে থাকে না এটাই স্বাভাবিক। তোমার কাছে যদি তোমার পাঠ্যবইগুলোর পিডিএফ ভার্সন থাকে তাহলে তো সুবিধাই হয় । যেকোন জায়গায় বসে পড়তে পারছ এমনকি প্রয়োজন মত আবার সেটা থেকে কপি করে নোট তৈরী করতে পারছ ।
আজকের আলচনায় যেসকল বই থাকছে-
১. ইঞ্জিনিয়ারিং কনসেপ্ট বুক ঃ পদার্থ বিজ্ঞান ১ম পত্র
২. ইঞ্জিনিয়ারিং কনসেপ্ট বুক ঃ পদার্থ বিজ্ঞান ২য় পত্র
৩. ইঞ্জিনিয়ারিং কনসেপ্ট বুক ঃ রসায়ন ১ম পত্র
৪. ইঞ্জিনিয়ারিং কনসেপ্ট বুক ঃ রসায়ন ২য় পত্র
৫. ইঞ্জিনিয়ারিং কনসেপ্ট বুক ঃ উচ্চতর গনিত ১ম পত্র
৬. ইঞ্জিনিয়ারিং কনসেপ্ট বুক ঃ উচ্চতর গনিত ২য় পত্র
নিচে বই গুলোর পিডিএফ লিংক পর্যায় ক্রমে সাজান আছে, আপনার প্রয়োজন মত বইটি সংরক্ষণ করুন।
পদার্থ বিজ্ঞান ১ম পত্র
পদার্থ বিজ্ঞান ২য় পত্র
রসায়ন ১ম পত্র
রসায়ন ২য় পত্র
উচ্চতর গনিত ১ম পত্র
উচ্চতর গনিত ২য় পত্র
পদার্থবিজ্ঞান ও অন্যান্য জ্ঞানের জগৎ Physics and other World of Knowledge
পদার্থবিজ্ঞান ও গণিত
আমরা জানি যে, পদার্থবিজ্ঞান প্রকৃতি ও এর সূত্র নিয়ে আলোচনা করে। আমরা যদি গণিত ব্যবহার করি তাহলে প্রকৃতির বর্ণনা অনেক বেশি সহজ হয়। পদার্থবিজ্ঞানের বিভিন্ন তত্ত্ব ও সূত্র গণিত ব্যবহার করে ব্যাখ্যা করা হয়েছে, যেমন ধরা যাক, দুটি বস্তুর মধ্যে মহাকর্ষ বল এদের ভরের সমানুপাতিক এবং এদের মধ্যবর্তী দূরত্বের বর্গের ব্যস্তানুপাতিক এ কথাটিকে গণিতের সাহায্যে সহজে লেখা যায় যে,
গণিতের বিভিন্ন শাখা যেমন বীজগণিত, ত্রিকোণমিতি ও ক্যালকুলাসকে মৌলিক সমীকরণ থেকে বিভিন্ন রাশি বের করার জন্য ব্যবহৃত হয়। দুই বস্তুর মধ্যে মহাকর্ষ বল নির্ণয়ের উপরিউক্ত সমীকরণটি যদি আমরা জানি তাহলে আমরা ক্যালকুলাসের যোগজীকরণ ব্যবহার করে কোনো সুষম দণ্ডের লম্বদ্বিগুকের উপর স্থাপিত কোনো কণার উপর ঐ দত্তের জন্য মহাকর্ষ বল বের করতে পারি। পদার্থবিজ্ঞানের ভাষা হলো গণিত। গণিতের জ্ঞান ব্যতীত প্রকৃতির নিয়ম ও সূত্রগুলো আবিষ্কার, উপলব্ধি ও ব্যাখ্যা করা
কঠিন হয়ে পড়তো। প্রকৃতিকে জানা ও বোঝা হলো পদার্থবিজ্ঞান— আর যে ডিলাক্স কোচ আমাদের সেখানে নিয়ে যায় তা
হলো গণিত। সুতরাং পদার্থবিজ্ঞান অধ্যয়ন করতে হলে পদার্থবিজ্ঞান ও গণিতের সম্পর্ক সুস্পষ্টভাবে উপলব্ধি করতে হবে।
পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়ন
পরমাণুর গঠন, তেজস্ক্রিয়তা, এক্সরে অপবর্তন ইত্যাদি বর্তমান কালের রসায়নে বিপ্লব এনেছে। এসব ধারণা পর্যায় সারণিতে মৌলের পুনর্বিন্যাস, কোনো নমুনায় ঐ পদার্থের উপস্থিতি উদ্ঘাটন, যোজ্যতা, রাসায়নিক বন্ধনের প্রকৃতি জানা, জটিল রাসায়নিক গঠন বোঝা ইত্যাদিতে সহায়তা করসায়নের শাখা ভৌত রসায়ন, কোয়ান্টাম রসায়ন ইত্যাদি পদার্থবিজ্ঞানের সাথে নিবিড়ভাবে সম্পর্কযুক্ত। পদার্থবিজ্ঞানের বিভিন্ন তত্ত্ব, সূত্র ও নীতি এগুলোর অধ্যয়নকে সহজ করে দিয়েছে।
পদার্থবিজ্ঞান ও জীববিজ্ঞান
পদার্থবিজ্ঞানের অগ্রগতির ফলে জীববিজ্ঞান বিভিন্নভাবে উপকৃত হয়েছে। জীববিজ্ঞানের বিভিন্ন কাজে অপটিক্যাল মাইক্রোস্কোপ ব্যবহৃত হচ্ছে। ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপ উদ্ভিদ ও প্রাণিকোষের গঠন দেখাকে সম্ভব করেছে। নিউক্লিক এসিডের গঠন বুঝতে সহায়তা করছে এক্সরে ও নিউট্রন অপবর্তন যা জীবনের সক্রিয়তার জন্য প্রয়োজনীয় জীবনসম্পৃক্ত প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করছে। বিভিন্ন জীবদেহে সংঘটিত শারীরবৃত্তিক (physiological) প্রক্রিয়া যেমন ব্যাপন (diffusion) অসমোসিস (osmosis) ইত্যাদি পদার্থবিজ্ঞানের নীতি ব্যবহার করে ব্যাখ্যা করা যায়। বিভিন্ন ঘটনা যেমন প্রাণিসত্ত্বার সঞ্চালন পদার্থবিজ্ঞানের সূত্র দ্বারা পরিচালিত হয় বা ব্যাখ্যা করা যায়।
পদার্থবিজ্ঞান ও চিকিৎসাবিজ্ঞান
চিকিৎসাবিজ্ঞানে পদার্থবিজ্ঞানের উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে। রোগ নির্ণয়ে পদার্থবিজ্ঞানের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি যেমন এক্সরে মেশিন, মাইক্রোস্কোপ, আলট্রাসনোগ্রাম, ইসিজি (ECG) মেশিন, এমআরআই (MRI) মেশিন, সিটিস্ক্যান, এন্ডোসকোপি,এনজিওগ্রাম, ইটিটি, ইলেকট্রোকার্ডিওগ্রাম ইত্যাদি মেশিন ব্যবহার করা হয়। ক্যানসার ও চর্মরোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃ রেডিওথেরাপিতে রেডিও আইসোটোপ ব্যবহার করা হয়। ছত্রাক ও ব্যাকটেরিয়াকে বিকিরিত করে নতুন উৎপাদ তৈরি হয় য এনজাইম, ভিটামিন ও অ্যান্টিবায়োটিক তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
সুতরাং চিকিৎসাবিজ্ঞানে পদার্থবিজ্ঞানের অবদান অপরিসীম। পদার্থবিজ্ঞানীদের আবিষ্কৃত বিভিন্ন যন্ত্রপাতির সাহায্যে হৃদরোগ, ক্যানসার ইত্যাদি জটিল রোগ নির্ণয় সহজ করে দিয়েছে। ফলে যথোপযুক্ত চিকিৎসা প্রদান সম্ভব হচ্ছে।
পদার্থবিজ্ঞান ও জ্যোতির্বিজ্ঞান
বিজ্ঞানী গ্যালিলিও নির্মিত দূরবীক্ষণ যন্ত্র নাক্ষত্রিক লগতের বিভিন্ন বস্তু সম্পর্কে জানতে সহায়তা করেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ায় মানমন্দিরে স্থাপিত অতিবৃহৎ টেলিস্কোপ সৌরজগতের গ্রহ ও উপগ্রহ সম্পর্কে জানতে আমাদের সমর্থ করেছে। ব্রেডিও টেলিস্কোপ ব্যবহার করে কোয়াসার, পালসার ইত্যাদি আবিষ্কার করা সম্ভব হয়েছে। এটি আমাদের বিশ্বজগতের দূরতম সীমা পর্যন্ত জানতে সক্ষম করেছে। পদার্থবিজ্ঞানের অত্যাধুনিক ফটোগ্রাফিক টেকনিক জ্যোতির্বিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রের অধ্যয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।।
Quick Links
- উদ্ভাস ইঞ্জিনিয়ারিং প্রশ্ন ব্যাংক PDF
- একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীর সকল PDF বই ডাউনলোড করুন।
- উদ্ভাস ইঞ্জিনিয়ারিং কনসেপ্ট বুক
- ভার্সিটি ক প্রিপারেশন বুক PDF
মোবাইলে কিভাবে পিডিএফ বই পড়বেন
আমাদের অনেকের ফোনে পিডিএফ রিডার না থাকার কারনে আমরা মোবাইলে পিডিএফ বই পড়তে পারি না। পিডিএফ রিডার না থাকলে পিডিএফ ফাইল আমাদের ফোনে সাপোর্ট করে না। যাদের মোবাইলে পিডিএফ রিডার নেই তারা নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন ।Related Tags: udvash concept book, udvash concept book pdf, udvash engineering concept book pdf, udvash engineering concept book, udvash physics concept book pdf, udvash chemistry concept book pdf, udvash concept book pdf download, udvash concept book pdf free download, udvash biology concept book pdf, udvash engineering concept book price physics concept book udvash chemistry concept book udvash
Note: আমরা কোন প্রকার ফাইল নিজেরা স্কান করি না। ফেসবুকে বিভিন্ন গ্রুপ এবং ওয়েবসাইট থেকে PDF সংগ্রহ করে Student সুবিধার্থে দিয়ে থাকি। ধন্যবাদ।
thanks a lot admissionzoom
ReplyDeletePost a Comment